লো নামে পরিচিত এই সৌর বলায়
লো নামে পরিচিত এই সৌর বলায়
সূর্যের আলো বায়ুমণ্ডলের স্ট্রাটোস্ফিয়ারে পৌঁছানোর পর বরফে পড়ে প্রতিসরণ হয়। যার দৃশ্যমান রূপ এই রামধনু বলয়
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) ওয়েবসাইট থেকে জানা যায়, এই বলয় ২২ ডিগ্রি হ্যালো (halo) নামে পরিচিত। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে বিজ্ঞানীরা বলেন, বায়ুমণ্ডলের স্ট্রাটোস্ফিয়ারে ছোট ছোট বরফকণা রয়েছে। সূর্যের আলো স্ট্রাটোস্ফিয়ারে পৌঁছানোর পর বরফে পড়ে তা প্রতিসরণ হয়। হ্যালো ২২ থেকে ৫০ ডিগ্রি পর্যন্ত হতে পারে। তবে ২২ ডিগ্রি হলেই এই বলয় সবচেয়ে উজ্জ্বল হয়। বায়ুমণ্ডলে জমে থাকা বরফ কণা থেকে প্রতিসরণ হওয়ায় বৃষ্টিরও সম্ভাবনা থাকে।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মতে, বায়ুমণ্ডলে বাতাসের গতি খুব কম থাকলে বরফের কণা একটি নির্দিষ্ট রূপে সজ্জিত হয়। এর ওপর সূর্যের আলো পড়লে প্রতিসরণ ঘটে। তখন সূর্যের আলো সাতটি রঙে ভেঙে যায়। চারপাশে রামধনূর মতো বলয় তৈরি হয়। বরফের ক্রিস্টালের ওপর সূর্যের আলো পড়ে সাতটি রঙে বিভক্ত হয়ে এই বলয় তৈরি হয়। আলোকিত এই বলয়ের নাম সৌরবলয় বা সোলার হালো।
Comments
Post a Comment