Posts

ভালোবাসুন জীবনের ঠিক শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত

Image
আপনি যদি ভেবে থাকেন আপনার বউ কিংবা প্রেমিকা দেখতে ক্যাটরিনা কাইফের মতো হবে তাহলে আপনি কোনোটাই পাওয়ার যোগ্য নন।রিয়েল লাইফের মেয়েরা দেখতে নায়িকাদের মতো হয় না। মেয়েদের মুখে ছোট-বড় পিম্পল থাকবে।চুল উশকো খুশকো থাকবে আর তারা সারাদিন নায়িকাদের মতো এতো সাজুগুজু করে থাকতে পারবে না। পিম্পলে ভরা মুখ নিয়ে যদি আপনার প্রিয় মানুষটা আপনার সাথে দেখা করতে কমফোর্ট ফিল না করে তবে Sorry to say আপনি কোনো ভাবেই তার লাইফ পার্টনার হওয়ার যোগ্য নন। চাকচিক্য দেখে ভালোবাসা আর মরীচিকার পেছনে দৌড়ানো একই কথা।রূপ চিরকাল থাকবে না আপনার প্রেমিকা যখন আপনার বউয়ে পরিনত হবে তখন তার সেই আগের মতো পরিপাটি থাকার সময় থাকবে না।তখন আপনার নজর গিয়ে যদি পরে কোনো বাইরের রূপবতী নারীর দিকে তাহলে বলতেই হয়,আপনি মানুষটাকে নয় তার উপরের সৌন্দর্যকে ভালোবেসেছেন। মনে রাখবেন চামড়ার সৌন্দর্য আজীবন থাকবে না কেবল ভালোবাসাটাই টিকে থাকবে।বাইরের সুন্দরী নারীদের দিকে না তাকিয়ে নিজের প্রিয় মানুষটাকে দেখুন।নতুন করে বারবার তার প্রেমে পড়ুন,ভালোবাসুন জীবনের ঠিক শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত।

পৃথিবীর শেষ প্রান্ত

Image
 দ্বীপভূমি  ......'টিয়েরা-ডেল-ফুয়েগো’   অর্থাৎ  পৃথিবীর শেষ প্রান্ত। এখানেই  শেষ হচ্ছে পৃথিবী, রাজধানী শহরের  নাম "উশুইয়া"।  এবার জেনে নেওয়া যাক কোথায় ও কেমন সেই জায়গা? টিয়েরা-ডেল-ফুয়েগো বা ‘পৃথিবীর শেষ প্রান্ত’ দ্বীপভূমির রাজধানী শহর হল উশুইয়া। এ শহরটি দ্বীপের দক্ষিণতম প্রান্তে অবস্থিত। ১৫২০ খ্রিস্টাব্দে বিখ্যাত পর্তুগিজ নাবিক ম্যাগেলান সমুদ্র অভিযানে বেরিয়ে আটলান্টিক এবং প্রশান্ত মহাসগরের সংযোগকারী একটি প্রণালীতে উপস্থিত হন। রাতে দেখতে পান দূরের দ্বীপভূমির বিভিন্ন জায়গায় আগুন জ্বালানো হয়েছে। ম্যাগেলান ধরে নিলেন দক্ষিণ দিকে এর পরে আর কিছু নেই। এ জন্য তিনি এ দ্বীপভূমির নামকরণ করেন ‘টিয়েরা-ডেল-ফুয়েগো’ অর্থাৎ পৃথিবীর শেষ প্রান্ত। কিছুদিন পর ফিরে যান ম্যাগেলান। পরবর্তীকালে এ প্রণালীর নাম হয় ‘ম্যাগেলান প্রণালী।’ বর্তমানে এ শহরের জনসংখ্যা ৫৭ হাজার। আর আয়তন ২৩ বর্গ কিলোমিটার। এখানে জনঘনত্ব প্রতি বর্গ কিলোমিটারে আড়াই হাজার। পাশেই রয়েছে উশুইয়া উপসাগর ও প্যাসো চিকো। এটি গিয়ে পড়েছে বিগেল চ্যানেলে।  ২৫০ মাইল দীর্ঘ এবং সাড়ে তিন মাইল চওড়া এ চ্যানেল থেকে বেরিয়েছে অনেক নদীনালা-খাল-বিল।

সাদা অংশ না হলুদ অংশ

Image
ডিম তো স্বাস্থ্যকর। তবে প্রশ্ন হলো, ডিমের কোন অংশটি বেশি স্বাস্থ্যকর সাদা নাকি হলুদ অংশ? আসুন... জানি উত্তরটি। ক্যালরিঃ- ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালরির বেশ তারতম্য রয়েছে। একট ডিমের কুসুমে প্রায় ৫৫ ক্যালরি থাকে...যেখানে সাদা অংশে থাকে ১৭ ক্যালরি...।ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালরির বেশ তারতম্য রয়েছে। একট ডিমের কুসুমে প্রায় ৫৫ ক্যালরি থাকে...যেখানে সাদা অংশে থাকে ১৭ ক্যালরি...।ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালরির বেশ তারতম্য রয়েছে। একট ডিমের কুসুমে প্রায় ৫৫ ক্যালরি থাকে...যেখানে সাদা অংশে থাকে ১৭ ক্যালরি...।ডিমের সাদা অংশ ও কুসুমের মধ্যে ক্যালরির বেশ তারতম্য রয়েছে। একট ডিমের কুসুমে প্রায় ৫৫ ক্যালরি থাকে...যেখানে সাদা অংশে থাকে ১৭ ক্যালরি...। ডিমের কুসুমঃ- ডিমের কুসুমের মধ্যে থাকা ক্যারোটিনয়েড দৃষ্টিশক্তি ভালো করে। এটি রেটিনাকেও সুরক্ষিত রাখে। ডিমের কুসুমের মধ্যে ওয়াটার সলিউবল (পানিতে দ্রবণীয়) একটি ভিটামিন রয়েছে। আর এর নাম কোলিন। এটি শরীরের কার্ডিওভাসকুলার কার্যক্রমকে ভালো রাখে।ডিমের কুসুমের মধ্যে থাকা ক্যারোটিনয়েড দৃষ্টিশক্তি ভালো করে। এটি রেটিনাকেও সুরক্ষিত রাখে। ডিমের

পার্থেনিয়াম - Parthenium

Image
 আমরা সকলেই গ্রামের বিভিন্ন এলাকায় পার্থেনিয়াম আগাছার জঙ্গল দেখতে পাই। এগুলো ক্ষতিকারক। তাই এই আগাছার সমূলে বিনাশ কাম্য। পার্থেনিয়াম কিভাবে আমাদের দেশে আসলো। তথ্য - ১ :১৯৪৫ সালের আগে ভারতবর্ষে পার্থেনিয়াম ছিল না। এল কীভাবে? ভারতবর্ষের খাদ্য সংকট মোকাবিলায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে বিপুল পরিমানে গম আনা হয়। ঐ গমের সাথে সে দেশের জমির আগাছার বীজ মিশে গিয়ে আমাদের দেশে চলে আসে। এবার গম আমদানি হওয়ার পর রেলপথে সারাদেশে গম সরবরাহ করা হয়। তাই রেল যোগাযোগ ব্যবস্থায় চেপে গমের দানার সাথে কিছু পার্থেনিয়াম দানাও সারা ভারতের বিভিন্ন রেলপথের ধারে ধারে ছড়িয়ে পড়ে। তারপর বাকিটা এই আগাছার ভয়ঙ্কর দ্রুত বংশবিস্তার ক্ষমতার ভেল্কি। তাই আজও যে কোনও রেলপথের দুধারে এদের সহজে দেখতে পাওয়া যায়। পশ্চিমবঙ্গে প্রথম পার্থেনিয়াম দেখা যায় ১৯৭৫ সালে ডানকুনি রেলইয়ার্ডে।   তথ্য - ২ : পার্থেনিয়াম সারা বিশ্বের সবচেয়ে আক্রমনাত্মক বিস্তারকারী ও স্থানীয় পরিবেশ ধ্বংসকারী উদ্ভিদের ১০০টি তালিকার একটি। বর্তমানে ভারতবর্ষের ৫০-৬০ লক্ষ হেক্টর জমি এই আগাছার দখলে। একে ফুল আসার আগেই ধ্বংস করে ফেললে পরের বছর প

আত্মসম্মান

Image
উফফ এতো সকালে কে ফোন করলো। একরাশ বিরক্তি নিয়ে ফোনটা হাতে নিল শ্রী। ফোনের স্কিনে রং নাম্বার দেখে একরাশ বিরক্তি নিয়ে ফোনটা তুললো শ্রী। ফোনের ওপার থেকে হ্যেলো বলা মাএ শ্রী বুঝতে পারল এ তার বহু পরিচিত কন্ঠস্বর। আজ প্রায় সাত বছর পর সে কন্ঠস্বর শুনতে হবে একবার ও ভাবেনি শ্রী।  - হ্যালো শ্রী আমি দেবার্ঘ্য বলছি। চিনতে পেরেছে আশাকরি। একবার তোমার সাথে দেখা করতে চাই শ্রী। আমায় কি ক্ষমা করা যায় না।   কথাগুলো শুনে শ্রী উওর না দিয়েই ফোনটা রেখে দিল। হঠাৎই তার চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ল।       এখনকার শ্রী আর  সাত বছর আগের শ্রী এর মধ্যে আজ অনেক তফাৎ।                  এখন সে শহরের নামকরা নৃত্যশিল্পী শ্রীলেখা ভট্টাচার্য। চারিদিকে তার নাম ডাক মানুষের মুখে মুখে।। যশ খ্যাতি তার তকে জড়িয়ে ধরে রেখেছে।       আর  আজ থেকে ঠিক সাত বছর আগে শ্রী অত্যন্ত শান্ত সাধাসিধে এক মেয়ে। না ঠিক আধুনিকা বললে চলে না তাকে, একটু ঘরোয়া স্বভাবের মেয়ে সে ছোটো থেকেই।                সবেমাত্র ইউনিভার্সিটি পাশ করেছে শ্রী। নৃত্যে ভীষণ পারদর্শী। তখনই দেবার্ঘ্য এর বাড়ি থেকে বিয়ের সম্বন্ধ আসে। শ্রী এর বাবা মায়ের বেশ পছন্দ হয়ছিল

বাঁশ থেকে চাল উৎপাদন

Image
 বাঁশ থেকে চাল উৎপাদন শুনতে অবাক লাগলে ইহা সত্যি  বাঁশের চাল, এটা মুয়ালারি নামেও পরিচতি। গবেষণা মতে, এটা বনাঞ্চলে বসবাসরত আদিবাসীদের আয়ের প্রধান উৎস। বাঁশের চাল মূলত মরা বাঁশের অঙ্কুরিত বীজ, যা একটি বাঁশের জীবনকালের শেষ দিকে হয়। যেখান থেকে এই চাল সংগ্রহ করা হয় সেই বয়স্ক গাছে ফুল ধরতে অনেক বছর লাগে। তাই এই চাল সহজলভ্য নয়।   রান্নায় বাঁশের চালঃ রান্নার ক্ষেত্রে এটা অন্য চালের মতোই এবং এর স্বাদ খুবই মিষ্টি। রান্নার পর যে গঠনগত উৎকর্ষতা পাওয়া যায় সেখানেই এর ভিন্নতা রয়েছে। এটা বেশি চিবাতে হয় ও ভেজাভেজা ভাব থাকে এবং এই চাল খিচুড়ি রান্নার কাজে ব্যবহৃত হয় বেশি। উচ্চমাত্রায় প্রোটিনঃ এক গবেষণায় বলা হয়, এতে যে কোনো ধরনের চাল ও গমের চেয়েও উচ্চমাত্রায় প্রোটিন রয়েছে। একই সঙ্গে এটি হাড়ের বিভিন্ন জয়েন্টে ব্যথা, পিঠের ব্যথা ও বাতজনিত ব্যথার জন্য খুবই উপকারী। যাদের কোলেস্টেরলের সমস্যা রয়েছে তারা বাঁশের চাল নিয়মিত খেলে এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে ভূমিকা রাখবে। এছাড়া এটার ডায়বেটিস প্রতিরোধের গুণ আছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা স্বাস্থ্যগত সমস্যায় ভুগছেন ওষুধি গুণ থাকার কারণে বাঁশের চাল তাদের কাছে দারুন পছন্দ

Anti Venom

Image
 পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপের কামড়ে হাতি মারা যায়, কিন্তু একটা প্রাণী মরে না। প্রাণীটির নাম ঘোড়া। সাপের কামড়ে কোনদিন ঘোড়া মরে না। তিনদিন অসুস্থ থাকে। তারপর সুস্থ হয়ে যায়। আর এই ঘোড়া থেকে আসে দুনিয়ার সব সাপের বিষের প্রতিষেধক "anti venom". কোন একটি সাপ, ধরুন কিং কোবরা’র anti venom তৈরি করতে হলে যা করতে হয় তা হল, ওই সাপের বিষ ঘোড়ার শরীরে ঢুকিয়ে দিতে হয়। একটু বেশি পরিমাণ ঢোকালেও সমস্যা নেই। ঘোড়ার কিছু হবে না। কিছু হবে না বলতে, ঘোড়া মরবে না। ঘোড়া তিনদিন অসুস্থ থাকবে। এরপর সুস্থ হয়ে যাবে। এই তিনদিনে ঘোড়ার রক্তে ওই সাপের বিষের anti venom তৈরি হয়ে যাবে। এবার ঘোড়ার শরীর থেকে কিছু পরিমাণ রক্ত নিয়ে তার লাল অংশ আলাদা করা হয়। সাদা অংশ অর্থাৎ ম্যাট্রিক্স থেকে অ্যান্টি ভেনাম আলাদা করা হয়। এরপর তা প্রক্রিয়াজাত করে বাজারে পাঠানো হয়। মানুষকে সাপে কামড়ালে সরাসরি ইনজেকশন দিয়ে পুশ করা হয়। ভারতে অনেক অ্যান্টি ভেনাম প্রস্তুতকারক কোম্পানি আছে। পালের পর পাল ঘোড়া তাদের মূল সম্বল। ঘোড়া না থাকলে সাপের কামড় খেয়ে মানুষের বাঁচার সম্ভাবনা থাকতো না।